প্রকাশ: ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ১৪:০০ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৬ বছর ভারতে নির্বাসিত জীবন কাটিয়েছেন। ১৯৮১ সালে তিনি দেশে ফিরেই গণতন্ত্র, ভোট ও ভাতের অধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য আন্দোলন করেন বলে মন্তব্য করেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)তে বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ আয়োজিত মাদার অব হিউম্যানিটি, বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৩ তম জন্মদিনে বিশ্বনেতার অনন্য উচ্চতায় শেখ হাসিনা’ আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের শুভেচছা জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা বলেন, শেখ হাসিনা ১৯৮৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে ৩টি আসনে জয়লাভ করে বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত হয়ে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। এরপরই দেশে সামরিক আইন প্রত্যাহারের সাংবিধানিক প্রক্রিয়া শুরু হয়।
শেখ হাসিনা এরশাদ বিরোধী গণআন্দোলনে নেতৃত্ব দেন যার ফলে ১৯৯০ সালে ৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচার এরশাদ পদত্যাগে বাধ্য হয়।
ইন্দিরা বলেন, উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ ও আধুনিক ডিজিটাল যুগের স্বপ্নদ্রষ্টা শেখ হাসিনা পানিচুক্তি, স্থল সীমান্ত চুক্তি, সমুদ্র সীমান্ত মামলায় জয়লাভ, মহাকাশ জয় করে পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে বিশ্বনেতার অনন্য উচ্চতায় শেখ হাসিনা শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক সিরাজুল হক আলো।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, এডভোকেট আব্দুল বাসেত মজুমদার।