ঢাকা, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ ভাদ্র ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

ভর্তি বঞ্চিতদের পাশে চবি শিক্ষার্থীরা


প্রকাশ: ১১ নভেম্বর, ২০১৯ ১৩:০০ অপরাহ্ন


ভর্তি বঞ্চিতদের পাশে চবি শিক্ষার্থীরা

   

চবি প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে মানোন্নয়ন দিয়ে তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের  দাবি আদায়ে এবার আন্দোলনে নেমেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা। 

বিগত কয়েকদিন থেকেই ভর্তির জন্য আন্দোলন করে আসছেন ভর্তিচ্ছুরা। বার তাদের আন্দোলনে যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা। এবার ওইসব ভর্তিচ্ছুদের পাশে দাঁড়িয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী, ছাত্রলীগ ও প্রগতিশীল ছাত্রজোট।

রোববার (১১ নভেম্বর) সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে সাধারণ ক্ষার্থীদের ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে যোগ দেয় ছাত্রলীগ এবং বাম ছাত্রসংগঠনগুলোর জোট প্রগতিশীল ছাত্রজোট।

এসময় উপস্থিত ছিলেন- শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল, সাধারণ ম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপু। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য ধীষণ প্রদীপ কমা, বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি গৌরচাঁদ ঠাকুর অপু, সাধারণ সম্পাদক আশরাফী  তু, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি আইরিন সুলতানা, ছাত্রফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) সাধারণ সম্পাদক সায়মা আখতার নিশোসহ অন্যান্যরা।

বাংলাদেশ স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান তিতাসের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে  ন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি রেজাউল হক রুবেল, সাধারণ ম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপু , ছাত্র ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য ধীষণ প্রদীপ চাকমা, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের শাখা সভাপতি আইরিন সুলতানা।

এসময় বক্তারা শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলনের সাথে সংহতি প্রকাশ করে দ্রুত এর একটি সুষ্ঠু সমাধান দাবি করেন। এবং আগামী দিনেও এধরণের যৌক্তিক আন্দোলনে শগ্রহণের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন- ছাত্রলীগ নেতা প্রদীপ চক্রবর্তী দূর্জয়, ইমাম উদ্দিন সাল পারভেজ, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক সায়মা আক্তার নিশো, বাংলা গের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী রাজু আহমেদ রূপক। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী মুনতাসির ও সুমাইয়া।

উল্লেখ্য, গত ৩ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে অস্পষ্টতার জেরে আবেদন করলেও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত করায় ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে না এই শিক্ষার্থীরা। যদিও তাদের আবেদন গ্রহণ করে প্রবেশ পত্র ও ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেয় বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর থেকেই আন্দোলন করে যাচ্ছেন ভর্তি বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা।

সময় জার্নাল/ এম.শামছুল আলম


   আরও সংবাদ