ঢাকা, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ ভাদ্র ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আমিনবাজারে ৬টি টায়ার পোড়ানো কারখানা ও একটি ইটভাটা ধ্বংস


প্রকাশ: ২৭ জানুয়ারী, ২০২০ ১৩:০০ অপরাহ্ন


আমিনবাজারে ৬টি টায়ার পোড়ানো কারখানা ও একটি ইটভাটা ধ্বংস

   

স্টাফ রিপোর্টার : পরিবেশ দূষণ বিরোধী অভিযানে আজ আমিনবাজার পাওয়ার হাউজের পাশে অবস্থিত ৬ টি অবৈধ পাইরোলাইসিস কারখানা ও একটি ইটভাটা ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। অবৈধ এবিএম ব্রিকস ইটভাটার মালিককে ২০ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এর পাশাপাশি আমিনবাজার মধুমতি মডেল টাউনে ৩টি ব্যাটারি ভাঙার কারখানা ও গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।

সোমবার (২৭ জানুয়া‌রি) বি‌কেলে প‌রি‌বেশ অ‌ধিদপ্ত‌রের এক্সিকিউটিভ ম্যা‌জি‌স্ট্রেট প্রকৌশলী কাজী তামজীদ আহ‌মেদ মোবাইল কোর্ট প‌রিচালনা ক‌রেন। এসময় প‌রি‌বেশ অ‌ধিদপ্ত‌র, ঢাকার সহকারী প‌রিচালক মাহবুবুর রহমান খান ও শরিফুল ইসলাম উপ‌স্থিত ছি‌লেন। 

প‌রি‌বেশ অ‌ধিদপ্ত‌রের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জানান, আজকের অভিযানে ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ অফিস ও স্থাপনাসমূহে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী পাওয়ার স্টেশনের নিকটে অবস্থিত পিয়ারসন গ্রীন ওয়েল, তুরাগ পাইরোলাইসিস, গ্রীন হুইল পাইরোলাইসিস, মদিনা পাইরোলাইসিস, ইমন পাইরোলাইসিস ও আলম পাইরোলাইসিস কে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। পর্যায়ক্র‌মে বায়ুদূষণকারী সকল অ‌বৈধ ফ্যাক্টরির কার্যক্রম বন্ধ এবং প্রয়োজনে ভেঙে দেওয়া হ‌বে।

উল্লেখ্য, পাইরোলাইসিস রিসাইক্লিং অয়েল ম্যানুফ্যাকচারিং কারখানাগুলোতে গাড়ির পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে ডিজেলের বিকল্প জ্বালানি তেল তৈরি করা হয়। 

অবৈধভাবে টায়ার পোড়ানো কারখানা হতে নগরীর বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে কার্বন মনো অক্সাইড, নাইট্রোজেন ও মিথেনসহ ১৬ ধরণের ক্ষতিকর রাসায়নিক গ্যাস। ব্যাটারি ভাঙার কারখানায় অবৈধভাবে ব্যাটারি ভেঙে সিসা বের করা হয়।


   আরও সংবাদ