ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ ভাদ্র ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

এবার বাণিজ্য মেলায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে লোকসানের কবলে পড়তে হচ্ছে


প্রকাশ: ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০ ১৩:০০ অপরাহ্ন


এবার বাণিজ্য মেলায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে লোকসানের কবলে পড়তে হচ্ছে

   


>> এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে কম দর্শনার্থী
>> নেই বিক্রি-রফতানি আদেশের তথ্য
>> আয়োজনে ব্যয় ২৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা
>> ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিক্রি হয় ৯ লাখ টিকিট
>> গত বছর দর্শনার্থী ছিল ৫০ লাখ
>> ৭ কোটি টাকায় ইজারা নিয়ে লোকসান ৪ কোটি!

নিউজ ডেস্কঃ একপ্রকার ক্রেতা-দর্শনার্থী খরার মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে এবার ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। এ মেলায় অংশ নেয়া  প্রতিষ্ঠানকে লোকসানের কবলে পড়তে হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে। মেলার গেট ইজারা নিয়ে মোটা অংকের লোকসানে পড়েছেন ইজারাদার।

ক্রেতা-দর্শনার্থী খরার এই বাণিজ্য মেলায় কী পরিমাণ পণ্য বিক্রি হয়েছে এবং কত রফতানি আদেশ পাওয়া গেছে তার কোনো তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি। আয়োজক সংস্থা রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রতি বছর এ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করলেও এবার তা করেনি।

মেলার ইজারাদার ও অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, গত এক দশকের মধ্যে এবার বাণিজ্য মেলায় সব থেকে কম ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছেন। মেট্রোরেলের কাজ এবং মেলা চলার মাঝে তিনদিন বন্ধ থাকায় ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যা কম হয়েছে।

অপরদিকে মেলার আয়োজক ইপিবি বলছে, বৈরি আবহাওয়ার কারণে এবার ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যা কিছুটা কম হয়। তবে মেলার সময় বাড়ানোর কারণে শেষ দিকে আশানুরূপ ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছেন। আর মেলার ক্রয় ও রফতানি আদেশের সঠিক তথ্য পাওয়া না যাওয়ায়, এবার এ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয়নি।

এবারের বাণিজ্য মেলার বিক্রি ও রফতানি আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে ইপিবির উপ-পরিচালক ও মেলার সদস্য সচিব আব্দুর রউফ বলেন, মেলার বিক্রি ও রফতানি আদেশের সঠিক তথ্য তুলে আনা খুব কষ্টকর। অনেক সময় বিভ্রান্তিকর তথ্য থাকে। এ কারণে এবার আমরা মেলার বিক্রি ও রফতানি আদেশের ডাটা তৈরি করিনি।

আগের প্রথা অনুযায়ী এবারও রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা বছরের প্রথম দিন তথা ১ জানুয়ারি শুরু হয়। তবে বাড়ানো হয় টিকিটের মূল্য। মেলায় প্রবেশের জন্য প্রাপ্ত বয়স্কদের টিকিটের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৪০ টাকা, যা গত বছর ছিল ৩০ টাকা। ক্রেতা-দর্শনার্থী কম থাকায় অংশগ্রহকারীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দু’দফা মেলার সময় বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ (বৃহস্পতিবার) রাতে এবারের মেলার পর্দা নামছে।

আয়োজনেই ২৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা ব্যয় হওয়া এ বাণিজ্য মেলায় বাংলাদেশের পাশাপাশি থাইল্যান্ড, ইরান, তুরস্ক, নেপাল, চীন, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত, পাকিস্তান, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, ভুটান, ব্রুনাই, দুবাই, ইতালি ও তাইওয়ানের প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়।

মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে অংশগ্রহণ করা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মেলার প্রথম থেকেই ক্রেতা-দর্শনার্থীর খরা দেখা দেয়। প্রথম দুই সপ্তাহ ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যা ছিল খুবই কম। প্রথমার্ধ্ব যাওয়ার পর ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যা বাড়ে। তবে আগের বছরগুলোর তুলনায় তা বেশ কম।

মেলার ইজারা পাওয়া প্রতিষ্ঠান মীর ব্রাদার্সের মালিক মীর শহিদুল  বলেন, এবার দর্শনার্থীর সংখ্যা খুব কম। সাড়ে ৭ কোটি টাকা দিয়ে মেলা ইজারা নিয়েছি। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত টিকিট বিক্রি হয় ৯ লাখের মতো। এত কম দর্শনার্থী এর আগে কখনো হয়নি। এর আগে ২০১৪ সালে নির্বাচনের কারণে দর্শনার্থীর সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। তবে এবারের মতো এতো কম ছিল না।

তিনি বলেন, ৯ লাখ দর্শনার্থীর সবাইকে প্রাপ্ত বয়স্ক ধরা হলেও টিকিটির মূল্য দাঁড়ায় ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এ হিসাবে এবার আমাদের প্রায় ৪ কোটি টাকা লোকসান হচ্ছে। মেট্রোরেলের কাজ চলা এবং মাঝে মেলা বন্ধ থাকার কারণে দর্শনার্থী এতো কম এসেছেন। এবার তিনটি ছুটির দিন মেলা বন্ধ ছিল। অথচ মেলায় মূল দর্শনার্থী আসে ছুটির দিনে। এক ছুটির দিনেই মেলায় ৫ দিনের দর্শনার্থী আসে। তাহলে তিনটি ছুটির দিন বন্ধ থাকলে কী অবস্থা হবে? আপনিই চিন্তা করেন।

মেলায় অংশ নেয়া রং বেরং টেক্সটাইলের বিক্রয়কর্মী মিলন বলেন, আমি পাঁচ বছর ধরে বাণিজ্য মেলায় দায়িত্ব পালন করছি। মেলায় এত কম ক্রেতা-দর্শনার্থী আগে দেখিনি। এবার আমাদের বিক্রি খুব কম হয়েছে। মেলায় অংশ নিয়ে মালিক লোকসানে আছেন। বেতনের টাকা ঠিকমতো পাব কি না, বলতে পারছি না।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যায়ের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী সামিরা মেলায় একটি আইসক্রিম প্রতিষ্ঠানে বিক্রয়কর্মীর দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বলেন, আমি তিন বছর ধরে মেলায় এ প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, এবারই মেলায় সব থেকে কম ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছেন।

গত বছর মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে ইপিবির দেয়া তথ্য অনুযায়ী, রফতানি আদেশ পাওয়া গিয়েছিল ২০০ কোটি টাকা। আর দর্শনার্থী হয়েছিল ৫০ লাখ। এবার দর্শনার্থীদের বিষয়ে মেলার ইজারাদারের তথ্য সঠিক ধরলে গত বছরের তুলনায় পাঁচ ভাগের একভাগ দর্শনার্থী এসেছে।

এ বিষয়ে মেলার সদস্য সচিব আব্দুর রউফ বলেন, বৈরি আবহাওয়ার কারণে এবার ক্রেতা-দর্শনার্থী কিছুটা কম হয়েছে। তবে মেলার সময় বাড়ানোর কারণে শেষ দিকে অনেক দর্শনার্থী হয়েছে। শুক্রবার ও শনিবারগুলোতে তো ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ব্যাপক ভিড় ছিল। ইজারাদার ৯ লাখ দর্শনার্থীর যে কথা বলেছেন, সেটা তার হিসাব। ঠিক কত দর্শনার্থী হয়েছে, সেই হিসাব আমাদের কাছে নেই, তবে আমাদের আশানুরূপ ক্রেতা-দর্শনার্থী হয়েছে।

 বাণিজ্য মেলায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে লোকসানের কবলে পড়তে হচ্ছে


   

>> এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে কম দর্শনার্থী
>> নেই বিক্রি-রফতানি আদেশের তথ্য
>> আয়োজনে ব্যয় ২৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা
>> ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিক্রি হয় ৯ লাখ টিকিট
>> গত বছর দর্শনার্থী ছিল ৫০ লাখ
>> ৭ কোটি টাকায় ইজারা নিয়ে লোকসান ৪ কোটি!

নিউজ ডেস্কঃ একপ্রকার ক্রেতা-দর্শনার্থী খরার মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে এবার ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। এ মেলায় অংশ নেয়া  প্রতিষ্ঠানকে লোকসানের কবলে পড়তে হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে। মেলার গেট ইজারা নিয়ে মোটা অংকের লোকসানে পড়েছেন ইজারাদার।

ক্রেতা-দর্শনার্থী খরার এই বাণিজ্য মেলায় কী পরিমাণ পণ্য বিক্রি হয়েছে এবং কত রফতানি আদেশ পাওয়া গেছে তার কোনো তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি। আয়োজক সংস্থা রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রতি বছর এ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করলেও এবার তা করেনি।

মেলার ইজারাদার ও অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, গত এক দশকের মধ্যে এবার বাণিজ্য মেলায় সব থেকে কম ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছেন। মেট্রোরেলের কাজ এবং মেলা চলার মাঝে তিনদিন বন্ধ থাকায় ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যা কম হয়েছে।

অপরদিকে মেলার আয়োজক ইপিবি বলছে, বৈরি আবহাওয়ার কারণে এবার ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যা কিছুটা কম হয়। তবে মেলার সময় বাড়ানোর কারণে শেষ দিকে আশানুরূপ ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছেন। আর মেলার ক্রয় ও রফতানি আদেশের সঠিক তথ্য পাওয়া না যাওয়ায়, এবার এ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয়নি।

এবারের বাণিজ্য মেলার বিক্রি ও রফতানি আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে ইপিবির উপ-পরিচালক ও মেলার সদস্য সচিব আব্দুর রউফ বলেন, মেলার বিক্রি ও রফতানি আদেশের সঠিক তথ্য তুলে আনা খুব কষ্টকর। অনেক সময় বিভ্রান্তিকর তথ্য থাকে। এ কারণে এবার আমরা মেলার বিক্রি ও রফতানি আদেশের ডাটা তৈরি করিনি।

আগের প্রথা অনুযায়ী এবারও রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা বছরের প্রথম দিন তথা ১ জানুয়ারি শুরু হয়। তবে বাড়ানো হয় টিকিটের মূল্য। মেলায় প্রবেশের জন্য প্রাপ্ত বয়স্কদের টিকিটের মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৪০ টাকা, যা গত বছর ছিল ৩০ টাকা। ক্রেতা-দর্শনার্থী কম থাকায় অংশগ্রহকারীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দু’দফা মেলার সময় বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ (বৃহস্পতিবার) রাতে এবারের মেলার পর্দা নামছে।

আয়োজনেই ২৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা ব্যয় হওয়া এ বাণিজ্য মেলায় বাংলাদেশের পাশাপাশি থাইল্যান্ড, ইরান, তুরস্ক, নেপাল, চীন, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত, পাকিস্তান, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, ভুটান, ব্রুনাই, দুবাই, ইতালি ও তাইওয়ানের প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়।

মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে অংশগ্রহণ করা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মেলার প্রথম থেকেই ক্রেতা-দর্শনার্থীর খরা দেখা দেয়। প্রথম দুই সপ্তাহ ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যা ছিল খুবই কম। প্রথমার্ধ্ব যাওয়ার পর ক্রেতা-দর্শনার্থীর সংখ্যা বাড়ে। তবে আগের বছরগুলোর তুলনায় তা বেশ কম।

মেলার ইজারা পাওয়া প্রতিষ্ঠান মীর ব্রাদার্সের মালিক মীর শহিদুল  বলেন, এবার দর্শনার্থীর সংখ্যা খুব কম। সাড়ে ৭ কোটি টাকা দিয়ে মেলা ইজারা নিয়েছি। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত টিকিট বিক্রি হয় ৯ লাখের মতো। এত কম দর্শনার্থী এর আগে কখনো হয়নি। এর আগে ২০১৪ সালে নির্বাচনের কারণে দর্শনার্থীর সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। তবে এবারের মতো এতো কম ছিল না।

তিনি বলেন, ৯ লাখ দর্শনার্থীর সবাইকে প্রাপ্ত বয়স্ক ধরা হলেও টিকিটির মূল্য দাঁড়ায় ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এ হিসাবে এবার আমাদের প্রায় ৪ কোটি টাকা লোকসান হচ্ছে। মেট্রোরেলের কাজ চলা এবং মাঝে মেলা বন্ধ থাকার কারণে দর্শনার্থী এতো কম এসেছেন। এবার তিনটি ছুটির দিন মেলা বন্ধ ছিল। অথচ মেলায় মূল দর্শনার্থী আসে ছুটির দিনে। এক ছুটির দিনেই মেলায় ৫ দিনের দর্শনার্থী আসে। তাহলে তিনটি ছুটির দিন বন্ধ থাকলে কী অবস্থা হবে? আপনিই চিন্তা করেন।

মেলায় অংশ নেয়া রং বেরং টেক্সটাইলের বিক্রয়কর্মী মিলন বলেন, আমি পাঁচ বছর ধরে বাণিজ্য মেলায় দায়িত্ব পালন করছি। মেলায় এত কম ক্রেতা-দর্শনার্থী আগে দেখিনি। এবার আমাদের বিক্রি খুব কম হয়েছে। মেলায় অংশ নিয়ে মালিক লোকসানে আছেন। বেতনের টাকা ঠিকমতো পাব কি না, বলতে পারছি না।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যায়ের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী সামিরা মেলায় একটি আইসক্রিম প্রতিষ্ঠানে বিক্রয়কর্মীর দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বলেন, আমি তিন বছর ধরে মেলায় এ প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালন করছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, এবারই মেলায় সব থেকে কম ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছেন।

গত বছর মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে ইপিবির দেয়া তথ্য অনুযায়ী, রফতানি আদেশ পাওয়া গিয়েছিল ২০০ কোটি টাকা। আর দর্শনার্থী হয়েছিল ৫০ লাখ। এবার দর্শনার্থীদের বিষয়ে মেলার ইজারাদারের তথ্য সঠিক ধরলে গত বছরের তুলনায় পাঁচ ভাগের একভাগ দর্শনার্থী এসেছে।

এ বিষয়ে মেলার সদস্য সচিব আব্দুর রউফ বলেন, বৈরি আবহাওয়ার কারণে এবার ক্রেতা-দর্শনার্থী কিছুটা কম হয়েছে। তবে মেলার সময় বাড়ানোর কারণে শেষ দিকে অনেক দর্শনার্থী হয়েছে। শুক্রবার ও শনিবারগুলোতে তো ক্রেতা-দর্শনার্থীদের ব্যাপক ভিড় ছিল। ইজারাদার ৯ লাখ দর্শনার্থীর যে কথা বলেছেন, সেটা তার হিসাব। ঠিক কত দর্শনার্থী হয়েছে, সেই হিসাব আমাদের কাছে নেই, তবে আমাদের আশানুরূপ ক্রেতা-দর্শনার্থী হয়েছে।


   আরও সংবাদ