প্রকাশ: ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০ ১৩:০০ অপরাহ্ন
শেকৃবি প্রতিনিধি : বাংলাদেশ ছাত্রলীগের শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক হলেন যশোর চৌগাছা উপজেলার ২নং ওয়ার্ডের কৃতিসন্তান আদিব মাহমুদ।
ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ২২২ সদস্য বিশিষ্ট শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি) কমিটি পূর্ণাঙ্গ ঘোষণা করেন।
আদিব মাহমুদ ১৯৯৮ সালের ৩০ নভেম্বর যশোর জেলার চৌগাছা উপজেলার থানাপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। চৌগাছা শাহাদাৎ পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১৩ সালে গোল্ডেন এ+ পেয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হন। এবং বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজ থেকে এইসএসসিতে ২০১৫ সালে এ+ পান। বর্তমানে তিনি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি অনুষদে অধ্যয়ণরত।
আদিব মাহমুদ ছাত্র-জীবনের শুরু থেকেই দেশের ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত। এই মেধাবী ছাত্র, ছাত্রজীবন থেকেই মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের বিভিন্ন সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। ২০১৮ সালে শেকৃবি 'বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সংসদ ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পাঠাগার ছাত্র ফেডারেশন ' ইউনিটের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়। বর্তমানে চৌগাছার সামাজিক সংগঠন
'চৌগাছা ছাত্র কল্যাণ সমিতি-ঢাকার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান স্থানীয় সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব:) অধ্যাপক ডাক্তার নাসির উদ্দিনের পক্ষে প্রাচারনার কাজ করেন। তার পরিবারের সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত আছেন।
আদিব মাহমুদ চৌগাছার বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী শিল্পপতি হাজী লিয়াকত হোসেনের ছোট ছেলে।তার বড় বোন চৌগাছা উপজেলার গর্ব, তিনি এখন ঢাকা মেট্রোপলিটন সেশন জজ কোর্টের যুগ্ম জজ হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আদিব মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একটি ঐতিহ্যবাহী সংগঠন। এ বৃহৎ সংগঠনের ক্ষুদ্র কর্মী হতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করি।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে ধন্যবাদ। এবং ড.মোস্তফা কামাল ভাইয়ের প্রতি যার কাছ থেকে আমার রাজনীতি শেখা। ও এস.এম মাসুদুর রহমান মিঠু ভাইয়ের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞ।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে এবং যত বাধাই আসুক দেশরত্ন শেখ হাসিনা বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড হয়ে আজীবন নৌকার পক্ষে কাজ করে যেতে চাই।
