প্রকাশ: ৪ মার্চ, ২০২০ ১৩:০০ অপরাহ্ন
চৌগাছা যশোর থেকে খান সাহেব : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের আওতাধীন উপানুষ্ঠিক শিক্ষা ব্যুরোকে দিয়ে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে।
জেলার মনিরামপুর ও শার্শা উপজেলায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। মনিরামপুর উপজেলায় ১৯ হাজার দু'শ এবং শার্শা উপজেলায় ১৮ হাজার নিরক্ষর মানুষকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। মনিরামপুরে তিন'শ ২০ টি ও শার্শায় তিন'শটি কেন্দ্রে এসব নিরক্ষর মানুষকে স্বাক্ষরজ্ঞান দেওয়া হবে।
প্রতিটি কেন্দ্রে একজন পুরুষ ও একজন নারী শিক্ষক থাকবেন। প্রতি শিফটে ৩০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিতে পারবেন। মনিরামপুরে দীপ শিখা ও শার্শায় অগ্রণী মহিলা উন্নয়ন সংস্থা প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পেয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন মনিরামপুরে ২৪ হাজার দু'শ ৩৪ জন ও শার্শায় ১৯ হাজার ৮৮ জন নিরক্ষর ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এদের মধ্য থেকে ৩৭ হাজার দু'শ জনকে স্বাক্ষরজ্ঞানের জন্য চুড়ান্ত করা হয়েছে। আগামী ১৭ মার্চ প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হবে।
শিক্ষকদের পাশাপাশি ১৫ থেকে ২০ টি কেন্দ্রের জন্য একজন সুপারভাইজার থাকবেন। শিক্ষকরা প্রতি মাসে দুই হাজার চার'শ টাকা এবং সুপারভাইজাররা আড়াই হাজার টাকা বেতন পাবেন। শিক্ষার্থীদের আমাদের চেতনা প্রথম ও আমাদের চেতনা দ্বিতীয় নামে দুটি বই প্রদান করা হবে।
যশোরে জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর সহকারী পরিচালক মুহম্মদ বজলুর রশিদ বলেন প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।